বর্তমানে জমি কেনাবেচা থেকে মানুষ বিমুখ হওয়ার একমাত্র বড় কারণ হলো মাত্রা অতিরিক্ত উৎসকর। নতুন গেজেটে সারাদেশে প্রায় সকল জায়গায় জমি বেচাকেনা থেকে উৎসকর বেশী দিতে হয়। যার কারণে মানুষ নতুন করে জমি কেনাবেচা একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছে। এতেকরে সরকার এই খাত থেকে বছরে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে সাথে সাথে রেজিষ্ট্রী খাতের সাথে সম্পৃক্ত সকলের পেশা হারানোর একটা বড় পায়তারা চলছে। নতুন গেজেট বাতিল করে উৎসকর কমালে মানুষ আবার জমি কেনাবেচা করবে তাহলে অনেকগুণ বেশী উৎসকর আদায় হবে। অথচ সরকারের রাজস্ব আদায়ের কর্মকর্তারা মনে করতাছে উৎসকর বাড়ালে মনে হয় সরকারের রাজস্ব আদায় বেশী হবে ফলে তারা সেই জায়গা থেকে উৎসকর মাত্রা অতিরিক্ত বাড়ানোর একটা মহা ভুল গেজেট করেছে। বর্তমানে সারাদেশের সকলেরই একটাই কথা নতুন গেজেটে যে কাঠা হয়েছে তাহা হলো মানুষের গলার কাটা। গলায় কাটা বাজলে যেমন মানুষ অতি তাড়াতাড়ি সরানোর জন্য বেহুশ হয়ে যায়। তেমনি নতুন গেজেটও সারাদেশের প্রতিটা মানুষের গলার কাটা হয়ে দাড়িয়েছে তাই কাটার মতো নতুন গেজেটকেও অতি তাড়াতাড়ি বাতিল করতে হবে। নতুন গেজেট বাতিল না করলে সারাদেশের সকল জনগণ সহ সরকারের বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে।
অনুরোধক্রমেবর্তমানে জমি কেনাবেচা থেকে মানুষ বিমুখ হওয়ার একমাত্র বড় কারণ হলো মাত্রা অতিরিক্ত উৎসকর। নতুন গেজেটে সারাদেশে প্রায় সকল জায়গায় জমি বেচাকেনা থেকে উৎসকর বেশী দিতে হয়। যার কারণে মানুষ নতুন করে জমি কেনাবেচা একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছে। এতেকরে সরকার এই খাত থেকে বছরে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে সাথে সাথে রেজিষ্ট্রী খাতের সাথে সম্পৃক্ত সকলের পেশা হারানোর একটা বড় পায়তারা চলছে। নতুন গেজেট বাতিল করে উৎসকর কমালে মানুষ আবার জমি কেনাবেচা করবে তাহলে অনেকগুণ বেশী উৎসকর আদায় হবে। অথচ সরকারের রাজস্ব আদায়ের কর্মকর্তারা মনে করতাছে উৎসকর বাড়ালে মনে হয় সরকারের রাজস্ব আদায় বেশী হবে ফলে তারা সেই জায়গা থেকে উৎসকর মাত্রা অতিরিক্ত বাড়ানোর একটা মহা ভুল গেজেট করেছে। বর্তমানে সারাদেশের সকলেরই একটাই কথা নতুন গেজেটে যে কাঠা হয়েছে তাহা হলো মানুষের গলার কাটা। গলায় কাটা বাজলে যেমন মানুষ অতি তাড়াতাড়ি সরানোর জন্য বেহুশ হয়ে যায়। তেমনি নতুন গেজেটও সারাদেশের প্রতিটা মানুষের গলার কাটা হয়ে দাড়িয়েছে তাই কাটার মতো নতুন গেজেটকেও অতি তাড়াতাড়ি বাতিল করতে হবে। নতুন গেজেট বাতিল না করলে সারাদেশের সকল জনগণ সহ সরকারের বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে।
অনুরোধক্রমে
দলিল লিখক
মোহাম্মদ মেহেদী হাসান
সাধারণ সম্পাদক
সাভার সাব রেজিষ্ট্রী অফিস।